March 13, 2025, 7:30 pm
ব্রেকিং নিউজ
শনিবার ২ কোটি ২৬ লাখ শিশু পাবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল মহাসড়কে বাধা সৃষ্টি করা যাবে না: আইজিপি আছিয়া আর নেই জুলাই অভ্যুত্থানে মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকরা সত্যিকার সাংবাদিকতা করেছে: প্রেস সচিব গার্ডিয়ানকে ড. ইউনূস: বাংলাদেশকে বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে দেখবেন ট্রাম্প জানা গেল মাগুরার সেই শিশুর সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা ভোরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার আকস্মিক থানা পরিদর্শন ৯০ দিনের মধ্যে ধর্ষণের বিচার করতে হবে : আইন উপদেষ্টা পলিথিনের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে পাটজাত পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা মধ্যরাতে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পিলখানা হত্যাকাণ্ড: হাসিনাসহ ১৫ জনকে সাক্ষ্য দিতে ডাকল তদন্ত কমিশন ফ্যাসিবাদ তাড়িয়েছি আবার কোনো মুসিবত ডেকে আনার জন্য নয়: হাসনাত অদম্য নারী পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা ভোলা-বরিশাল-ঢাকা গ্যাস পাইপলাইনের সিদ্ধান্ত ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ স্বাধীনতা পুরস্কার নেবেন না বদরুদ্দীন উমর কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরে, অন্যথায় জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা শাহী মসজিদ বস্তির আগুনে পুড়ল দেড়শ ঘর, দুটি বাস পাকিস্তান থেকে চাল নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রামে বিএসইসির চেয়ারম্যান-কমিশনারদের অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ

অধ্যক্ষের দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে কর্মবিরতি বিক্ষোভ

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Sunday, January 26, 2025
  • 28 দেখা হয়েছে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ মো. মঈনুদ্দিনের দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে কর্মবিরতি, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা।রোববার সকাল ১১টায় এ কর্মসূচি পালিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অধ্যক্ষ মঈনুদ্দিন পটুয়াখালী থেকে নানা অনিয়মের অভিযোগে বদলি হয়ে গত বছর ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এসেছেন। এখানেও তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রকে পরিচালনা করার চেষ্টা করছেন। তার কার্যক্রমে সহযোগিতা না করায় ৮ জন শিক্ষক স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। এছাড়া ৪ জন শিক্ষককে শোকজ করেছেন তিনি। ফলে কেন্দ্রে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রম মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হচ্ছে। যার কারণে শিক্ষক-শিক্ষার্থী অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

এ সময় অধ্যক্ষ মঈনুদ্দিনের অপসারণ দাবি করেছেন আন্দেলনকারীরা। দ্রুত সময়ের মধ্যে অপসারণ করা নাহলে পরবর্তী আন্দোলন গড়ে তোলা হবে জানান তারা।

ডাটা এন্ট্রি কাজের সঙ্গে জড়িত থাকা আবু নাঈম চৌধুরী বলেন, বিগত ৭ বছর ধরে আমি ডাটা এন্ট্রির কাজ করে আসছি। কিন্তু নতুন অধ্যক্ষ আসার পর আমাকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে ফরম বিতরণের কাজে দেওয়া হয়েছে। এতে আমি অনাগ্রহ দেখালে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে বাথরুম পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করার দায়িত্ব দেন।

অধ্যক্ষকে সহযোগিতাকারী হিসেবে পরিচিত ইলেক্ট্রনিক্স বিভাগের প্রশিক্ষক মো. জিয়াউর রহমান বলেন, অধ্যক্ষ এই কেন্দ্রে আসার পর থেকেই আধিপত্য বিস্তার করার চেষ্টা করছেন। তিনি ঢাকা থেকে বিভিন্ন মালামাল কত দামে কোথায় কিনে থাকেন, তা আমার জানা নেই। আমি শুধু তার কথা অনুসারে স্বাক্ষর দিয়েছি।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের চীফ ইন্সট্রাক্টর মো. বাছিরুল আলম, ইন্সট্রাক্টর মো. সাইদুল ইসলাম, মোছাম্মত হোসনা বেগম, ট্রেইনার ফয়সাল আহমেদ সৈকত, মো. জিয়াউর রহমান ও শিক্ষার্থী সৈকত ভুইয়া জয় প্রমুখ।

প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মো. মঈনুদ্দিনের মুঠোফোনে কল দেওয়া হলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে ফোন কেটে দেন।

উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক, কম্পিউটার, মোবাইল সার্ভিসিং, ড্রাইভিংসহ ১৪টি প্রশিক্ষণ বিভাগে ৬শ জন শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102