March 14, 2025, 1:20 pm
ব্রেকিং নিউজ
কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দুটি সাইট পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার শনিবার ২ কোটি ২৬ লাখ শিশু পাবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল মহাসড়কে বাধা সৃষ্টি করা যাবে না: আইজিপি আছিয়া আর নেই জুলাই অভ্যুত্থানে মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকরা সত্যিকার সাংবাদিকতা করেছে: প্রেস সচিব গার্ডিয়ানকে ড. ইউনূস: বাংলাদেশকে বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে দেখবেন ট্রাম্প জানা গেল মাগুরার সেই শিশুর সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা ভোরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার আকস্মিক থানা পরিদর্শন ৯০ দিনের মধ্যে ধর্ষণের বিচার করতে হবে : আইন উপদেষ্টা পলিথিনের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে পাটজাত পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা মধ্যরাতে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পিলখানা হত্যাকাণ্ড: হাসিনাসহ ১৫ জনকে সাক্ষ্য দিতে ডাকল তদন্ত কমিশন ফ্যাসিবাদ তাড়িয়েছি আবার কোনো মুসিবত ডেকে আনার জন্য নয়: হাসনাত অদম্য নারী পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা ভোলা-বরিশাল-ঢাকা গ্যাস পাইপলাইনের সিদ্ধান্ত ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ স্বাধীনতা পুরস্কার নেবেন না বদরুদ্দীন উমর কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরে, অন্যথায় জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা শাহী মসজিদ বস্তির আগুনে পুড়ল দেড়শ ঘর, দুটি বাস পাকিস্তান থেকে চাল নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রামে

পর্যটনকেন্দ্রে মদ খেয়ে বিএনপির ৪ নেতার তাণ্ডব, বার বন্ধ

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Sunday, December 8, 2024
  • 33 দেখা হয়েছে

বরিশাল প্রতিনিধি:

পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটায় খাওয়া মদের টাকা চাওয়ায় তিন কর্মচারীকে মারধরসহ বার ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে চার বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে। শুক্রবার রাতে ‘হ্যান্ডি কড়াই বার’-এ এই ঘটনায় পর পালিয়ে বেড়াচ্ছেন কর্মচারীরা।

অভিযুক্তরা হলেন- কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সদস্য ইউসুফ ঘরামি, কুয়াকাটার ৭নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি সোহেল মিয়াজি, কুয়াকাটার ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য হাসান ও ৭নং ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য মিরাজ হাওলাদার। আহতরা হলেন কর্মচারী ইউসুফ, বাবু ও নূর আলম।

আহত কর্মচারী ইউসুফ বলেন, মদ খেয়ে টাকা না দিয়ে তারা চলে যাচ্ছিলেন। এ সময় আমাদের একজন কর্মচারী মদের টাকা চাইলে বিএনপি নেতা পরিচয় দিয়ে মারধর করেন। এ সময় তারা বারের বিভিন্ন চেয়ার-টেবিল ও গ্লাস ভাঙচুর করেন। বিষয়টি আমাদের কর্তৃপক্ষকে জানালে তারা ওই চারজনকে আটকে রাখতে বলেন। পরে তাদের বারে আটকে রেখে স্থানীয় বিএনপি নেতাসহ পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়। এরপর তারা বারে এসে টাকা দিয়ে তাদের ছাড়িয়ে নিয়ে যান। এ ঘটনার পর থেকে কর্মচারীরা পালিয়ে বেড়ানোর কারণে বার বন্ধ রয়েছে বলে জানান তিনি।

একাধিক বিএনপি নেতাকর্মী বলেন, তাদের এসব কর্মকাণ্ডে দলের বদনাম হচ্ছে। এ ছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে সম্প্রতি দখল-বাণিজ্যেরও অভিযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।

এ বিষয়ে কুয়াকাটা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মতি মিয়া প্রথমে ঘটনাটি অস্বীকার করলেও পরে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে সংবাদ প্রকাশ না করার অনুরোধ জানান।

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102