July 9, 2025, 11:30 am
ব্রেকিং নিউজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ কারাগারে নকশিকাঁথা শিখে স্বাবলম্বী নারী কয়েদিরা এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা কাকরাইলে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের উপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ শিবির নয়, লাল ব্যাজ ধারণের প্রস্তাব দিয়েছিলেন ছাত্রদলের নাছির ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে সারাদেশে পবিত্র আশুরা পালিত নির্বাচনের আগে অবশ্যই সংস্কার-বিচারের সুরাহা হতে হবে: নাহিদ গত ১৫ বছরে কেমন সাংবাদিকতা হয়েছে, পুনর্মূল্যায়নে জাতিসংঘের সাহায্য চেয়েছে সরকার:প্রেস সচিব বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, সাধারণ ছুটি ঘোষণা সেই সাবেক সহকারী কমিশনার ঊর্মি চাকরিচ্যুত ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার মুজিববাদী সংবিধান ফেলে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: আখতার হোসেন গ্রাহক পর্যায়ে গ্যাস বিলে কর কমল এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘শাটডাউনসহ’ সব কর্মসূচি প্রত্যাহার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ব্যাগে পাওয়া গেল গুলির ম্যাগজিন ইমাম-খতিবদের সুখবর দিলেন ধর্ম উপদেষ্টা খুলনা প্রেসক্লাব থেকে বেরিয়ে শুনি প্রেস সচিব অবরুদ্ধ: ফয়েজ আহম্মদ

মিয়ানমারে তুমুল সংঘর্ষ, ভারতে পালাল চার হাজার মানুষ

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Monday, July 7, 2025
  • 3 দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মিয়ানমারে দুটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে চলমান তীব্র সংঘর্ষের কারণে গত চার দিনে প্রায় ৪,০০০ মানুষ ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মিজোরামের কর্মকর্তারা। খবর এএফপির। মিজোরামের স্বরাষ্ট্র সচিব ভানলালমাউইয়া বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, এই শরণার্থীরা দীর্ঘ ঘন বনাঞ্চল পাড়ি দিয়ে মিয়ানমার থেকে ভারতে প্রবেশ করেছেন। অনেকের আত্মীয়স্বজন ভারতের মাটিতে থাকেন। তাই তারা তাদের কাছেই থাকছেন। অন্যদের কমিউনিটি হলগুলোতে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।

রাজ্যটি ইতিমধ্যেই মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ৩০,০০০-এর বেশি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে। ২০২১ সালে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকেই দেশটিতে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ চলছে।

মিজোরামের এক সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, গত চার দিনে আনুমানিক ৪,০০০ মানুষ ভারতে ঢুকেছে।পুলিশ জানায়, মিয়ানমারের যে দুটি চিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে লড়াই চলছে, তারা উভয়েই সামরিক শাসনের বিরোধী। এই সংঘর্ষ মূলত ‘চিনল্যান্ড’ নামক এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে।

পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, সীমান্তের অন্য পাশে পরিস্থিতি এখনো উত্তেজনাপূর্ণ, তাই আমরা তাদের ফিরে যেতে বলিনি।

এএফপি বলছে, ভারত সরকার চীনের প্রভাব মোকাবিলায় মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী, ফলে তারা এখনো সরাসরি দেশটিতে সেনা অভ্যুত্থানের নিন্দা করেনি।

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102