চাইথোয়াইমং মারমা রাঙামাটি জেলা প্রতিনিধিঃ
রাঙ্গামাটি জেলা রাজস্থলী উপজেলা বাঙ্গালহালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির নিবার্চনী পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ৩ নভেম্বর দুপুর ১ঃ৩০ মিনিট বাঙ্গালহালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের নির্বাচনী পরীক্ষা আরম্ভ হয়। মোট শির্ক্ষাথী সাধারণ ২২৩ জন আছে। তার মধ্যে অনুপস্থিত ৩০ জন রয়েছে। সাধারণ শির্ক্ষাথী ১৯৩ জন পরীক্ষা অংশ গ্রহণ করেন। মানবিক- ১৫০.জন বিজ্ঞান ৩০ বানিজ্য ১৩ জন। এর পর কারিগরি শিক্ষা ভোকেশনাল মোট পরীর্ক্ষাথী ১১০ জন। পরীক্ষা অংশ গ্রহণ ১০৩ জন বাকি ৭ জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। আজকে প্রথম পরীক্ষার ইংরেজি ১ম পত্র বলে জানা যায়।
ভোকেশনাল শিক্ষা, ৩ টি বিভাগে ট্রেড জেনারেল ইলেকট্রনিক ওর্য়াকস, বেল্ডিং মেইনটেন্যান্স সহ কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি বিভাগে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সরেজমিনে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঘুরে দেখা যাচ্ছে, হলে রুম সুন্দর পরিবেশে শান্তি শৃঙ্খলা ভাবে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষা দিচ্ছে। কিন্তু বিগত বছরে সারাদেশব্যাপী মহামারী করোনা চলাকালীন দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের লেখা পড়া পাঠ দান করতে পারেনি। শির্ক্ষাথীরা নিজ বাসা বসে যতটুকু সম্ভব লেখা করছে বিদ্যালয়ের মূখী তুলনায় অধিকাংশ শির্ক্ষাথীরা নিয়মিত লেখা পড়া মানসম্মত হতে পিছিয়ে পড়ছে দেখা যায়।
পার্বত্য চট্রগ্রামের বিদ্যালয়ের অনলাইনের পাঠ দান ক্লাস সব জায়গায় স্কুলে নেটওয়ার্ক সমস্যা কারণে সাধারণ শিক্ষার্থীরা এসব সেবা হতে বঞ্চিত হয়।
অধিকাংশ শির্ক্ষাথী কাছ হতে জানা যায়, এরা গণমাধ্যমকে বলেন আমাদের দীর্ঘ দিন বিদ্যালয় করোনা বন্ধ থাকার আমাদের লেখা উপর অনেক ক্ষতি বা চাপ পড়ছে, অন্য দিকে শির্ক্ষাথীদের লেখাপড়া প্রতি যে গতি ছিল সে গতি তেমন শির্ক্ষাথীরা কেটে উঠতে পারিনা এবং মন আস্থা ভেঙ্গে দেখা গেছে। পার্বত্য চট্রগ্রামের অনেক গ্রামে এখনো ডিজিটাল লেখা পড়া ক্লাস পাঠদান পদ্ধতি আওতায় আসেনি। আজকের দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষা সাধারণ জেনারেল শিক্ষার্থী শেষ তারিখ ২১ এবং ভোকেশনাল বিভাগে ১৭ তারিখ শেষ হবে জানা যায়। নিবার্চনী দশম শ্রেণির পরীক্ষা হল ইনচার্জ সহ প্রধান শিক্ষক কনক কান্তি বড়ুয়া কাছ হতে শির্ক্ষাথী প্রায় ৩৭ জন অনুপস্থিত কেন,
তিনি জানান,কি কারণে পরীক্ষা দিতে আসেনি সে তথ্য সঠিক তাদের হাতে নাই বলে গণমাধ্যম কে জানিয়েছেন।
প্রধান শিক্ষক আখ্যাইমং চৌধুরী বলেন,আজকের দশম শ্রেণির নিবার্চনী ইংরেজি ১ম পত্র বিষয় পরী ক্ষা সুন্দর পরিবেশে দিতে পারে সকল দায়িত্ব রত শিক্ষকদের প্রতি নির্দেশ দেয়া হয়েছে। প্রতিটি শি ক্ষক হল বিভাগ ডিউটি সূচি অনুযায়ী পালন করতে হবে। যাতে পরীক্ষার্থীরা শান্তি শৃঙ্খলা পরিবেশ বজায় রেখে পরীক্ষা দিতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এরা ২০২৩ সালে মার্চ বা এপ্রিল মাসে এসএসসি পরীক্ষা ফাইনাল অংশগ্রহণ করবে বলে জানিয়েছেন।