March 8, 2025, 6:18 am
ব্রেকিং নিউজ
ভোলা-বরিশাল-ঢাকা গ্যাস পাইপলাইনের সিদ্ধান্ত ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ স্বাধীনতা পুরস্কার নেবেন না বদরুদ্দীন উমর কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরে, অন্যথায় জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা শাহী মসজিদ বস্তির আগুনে পুড়ল দেড়শ ঘর, দুটি বাস পাকিস্তান থেকে চাল নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রামে বিএসইসির চেয়ারম্যান-কমিশনারদের অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ শহিদের মর্যাদা পাচ্ছেন পিলখানায় নিহত সেনারা নতুন শিক্ষা উপদেষ্টা হচ্ছেন সি আর আবরার স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা বাতিলের আদেশ উপদেষ্টা পরিষদের আকার বাড়ছে, শপথ বুধবার শাহজাদপুরের অগ্নিকাণ্ডে ৪ জন নিহতের কারণ জানাল ফায়ার সার্ভিস বদলে গেল বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের নাম হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি স্বৈরশাসক হাসিনার নৃশংসতা নথিভুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার বাংলাদেশে তারাবিতে মুসল্লিদের ঢল, দেশজুড়ে রমজানের আমেজ পবিত্র শবে কদর ২৭ মার্চ পবিত্র রমজান মাসে আত্মসংযমের মাধ্যমে আত্মার পরিশুদ্ধি ঘটে: প্রধান উপদেষ্টা রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার জাতীয় নাগরিক পার্টির ১৫১ সদস্যের কমিটিতে যারা আছেন

বাংলাদেশিদের আনাগোনা কম,বিপাকে কলকাতার ব্যবসায়ীরা

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Thursday, December 5, 2024
  • 31 দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:পশ্চিমবঙ্গে রাজধানী কলকাতার মারকুইস স্ক্রিটকে বলা হয়ে থাকে মিনি বাংলাদেশ। কারণ বাংলাদেশ থেকে যারা কলকাতা যান, সেখানেকার হোটেলেই ওঠেন। বাংলাদেশি পর্যটকদের কথা মাথায় রেখেই সেখানকার ব্যবসা গড়ে উঠেছে।তবে ৫ আগস্টের পর থেকে সেখানে বাংলাদেশি পর্যটক যায় না বললেই চলে। সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগস্ট মাস থেকেই সেখানকার চিত্র বদলে গেছে। ফ্রি স্কুল স্ট্রিট, মারকুইস স্ট্রিট মিলিয়ে প্রায় ২০০-র বেশি হোটেল রয়েছে মিনি বাংলাদেশে। এখন বাজার মন্দা।

আফসার মালিক নামে হোটেল ব্যবসায়ী বলেন, ‘ব্যবসার ভীষণ খারাপ হাল। গত সেপ্টেম্বর থেকেই এখানে বাংলাদেশিদের আনাগোনা কমে গিয়েছে। ৪০ টা রুম আমাদের। ১০-১৫ টার বেশি রুম ভর্তি থাকে না।’

হোটেল গুলিস্তানের মালিক দুষছেন টুরিস্ট ভিসা তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তকে। তিনি বলেন, ‘টুরিস্ট ভিসা উঠে যাওয়ার পর থেকে কাস্টমার অনেকটাই কমে গিয়েছে। আমাদের ব্যবসার বেশিরভাগটাই চলে বাংলাদেশি নাগরিকদের নিয়ে। এখন মেডিকেল ভিসা যারা পাচ্ছেন, তারাই এখানে আসছেন। কিন্তু তাতে পোষাচ্ছে না। কারণ এত হোটেল। সেই সংখ্যায় মানুষ খুব কম।’

শোচনীয় অবস্থা শুধু যে হোটেলমালিকদের, তা নয়। সমস্যার ছবি স্পষ্ট বিভিন্ন রেস্তোরাঁয়। একটি নামবরা রেস্তোরাঁর ওই অঞ্চলে ব্যবসা গত এক যুগ ধরে। মালিক বলেন, ‘এমন মন্দা এই প্রথম দেখছি। এর আগেও নানা সময় পরিস্থিতি খারাপ হয়েছে। কিন্তু এতটা নয়।’ বাংলাদেশি স্টাইলে রান্নাবান্না থেকে সেখানকার সংস্কৃতিকে অনুকরণ করেও বেশ কিছু রেস্তোরাঁ এই অঞ্চলে গড়ে উঠেছে। তাদের দাবি, ‘আইটেমের সংখ্যা কমে গিয়েছে, রান্না করে লাভ হয় না। যে কয়জন কাস্টমার আসেন, সাধারণ খাবারই বেশি খান।’

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102