March 31, 2025, 8:09 am
ব্রেকিং নিউজ
চাঁদ দেখা গেছে,বাংলাদেশে কাল ঈদ ঢাকায় কোনো ধরনের ষড়যন্ত্রের হুমকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় দেখতে চান সারজিস খুলে দেওয়া হলো ঢাকা বাইপাস এক্সপ্রেসওয়ের ১৮ কিলোমিটার টেলিটক গ্রাহকদের সুখবর দিলো সরকার বাংলাদেশ কুরআনের উর্বর ভূমি: ধর্ম উপদেষ্টা ছুটির দিনেও রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দুদকের মামলা: সাবেক মন্ত্রী নাসিমের ছেলের যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ অ্যাপার্টমেন্ট বাংলাদেশকে সামরিক সহায়তা দিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মোকাররমে ৫ জামাত চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা পাসপোর্ট নিয়ে সুখবর দিলেন প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা পুলিশের ৪৩ কর্মকর্তাকে বদলি সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন ৩৫ হাজার টাকা করার সুপারিশ আ.লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা কঠোর হাতে দমন করা হবে: নাহিদ গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা আজ আ.লীগের নিবন্ধন বাতিল ও রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি এনসিপির ‘গণমাধ্যমের নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করে সরকার’

পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে ‘কালো উপগ্রহ’

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Friday, December 6, 2024
  • 64 দেখা হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক :১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর। পৃথিবীর কক্ষপথে স্পুটনিক-১ পাঠিয়েছিল সোভিয়েত। প্রথম বারের জন্য কোনও উপগ্রহ পাঠানো হয়েছিল মহাকাশে। তারপর থেকে পেরিয়ে গিয়েছে ৬৬ বছর। মহাকাশ বিজ্ঞানে পৃথিবী এখন অনেক এগিয়েছে। কিন্তু মহাকাশের ‘ব্ল্যাক নাইট উপগ্রহের’ রহস্য এখনও রহস্যই থেকে গিয়েছে।

অনেকেই মনে করেন, স্পুটনিক-১ মহাকাশের বুকে পাঠানো প্রথম উপগ্রহ নয়। প্রায় ১৩ হাজার বছর আগে থেকেই নাকি পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে একটি ‘উপগ্রহ’, যা সাক্ষী থেকেছে অনেক ইতিহাসের। সেই উপগ্রহই নাকি ‘ব্ল্যাক নাইট’।

কিন্তু ব্ল্যাক নাইট সত্যিই কি কোনও উপগ্রহ? না কোনও মহাকাশযানের ধ্বংসাবশেষ? তা নিয়ে রয়েছে নানা রহস্য, নানা মত, নানা ধাঁধা।

১৯৯৮ সালে আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা প্রথম ‘ব্ল্যাক নাইট’-এর ছবি প্রকাশ্যে আনে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে (ইন্টারন্যাশনাল স্পেস সেন্টার) একটি মহাকাশ অভিযানের সময় পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করা এক রহস্যময় কালো বস্তুর ছবি তুলেছিল নাসা।

পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথের প্রায় ১৯৩০ কিলোমিটার দূরে এই রহস্যময় কালো বস্তুটি পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।

নাসার তরফে ভ্রাম্যমান সেই কালো বস্তুর নাম দেওয়া হয় এসটিএস০০৮-৭২৪-৬৬। এটিকে মহাকাশে থাকা একটি ধ্বংসাবশেষ হিসাবে উল্লেখ করা হয় সেই সময়।

এই মহাকাশ অভিযানে থাকা মহাকাশচারী জেরি রস দাবি করেছিলেন, ওই বস্তুটি তাদের মহাকাশযানের একটি টুকরো। আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে সংযুক্ত হওয়ার সময় মহাকাশযান থেকে সেটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

কিন্তু মহাকাশ নিয়ে চর্চা করেন, এমন অনেকের মতে এই রহস্যময় কালো ভ্রাম্যমান বস্তুটি আসলে কৃত্রিমভাবে তৈরি একটি উপগ্রহ। যা প্রায় ১৩ হাজার বছর ধরে পৃথিবীর চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে।

তা হলে প্রশ্ন উঠছে, আধুনিক বিজ্ঞান চর্চার বহু বহু বছর আগে, এমনকি উপগ্রহ আবিষ্কারের বহু যুগ আগে এই ‘উপগ্রহ’ কোথা থেকে এল? তা-ও আবার পৃথিবীর এত কাছে?

অনেকে মনে করেন, ‘ব্ল্যাক নাইট’ ভিন্‌গ্রহীদের তৈরি উপগ্রহ। এই উপগ্রহের মাধ্যমে নাকি এক সময় পৃথিবীর সব তথ্য পৌঁছে যেত তাদের কাছে। যদিও ‘ব্ল্যাক নাইট’ দেখতে কিন্তু আদতেও উপগ্রহের মতো নয়।

‘ব্ল্যাক নাইট’ নিয়ে অনেক রকম গুজব ঘুরে বেড়ায় আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানমহলে। তার মধ্যেই অন্যতম বিজ্ঞানী নিকোলা টেসলার সঙ্গে ব্ল্যাক নাইটের যোগ।

টেসলা দাবি করেছিলেন, ১৮৯৯ সালে কলোরাডো স্প্রিংসে রেডিও পরীক্ষার সময় তিনি মহাকাশ থেকে অদ্ভুত এক ‘সঙ্কেত’ পেয়েছিলেন।

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102