April 11, 2025, 1:54 pm
ব্রেকিং নিউজ
কৃষকরাই আমাদের বড় প্রাণ,কৃষকদের কথা সবার চিন্তা করতে হবে – কৃষি উপদেষ্টা পুলিশ মবজাস্টিস ভয় পায় না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ইসরাইলের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা চান ইলিয়াস কাঞ্চন বিএনপির প্রতিবাদী র‌্যালি শুরু ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত জানাল পিএসসি এনসিপির সঙ্গে হেফাজতে ইসলামের বৈঠক দুদক কার্যালয়ে হাসনাত-সারজিস ৩৬ টাকায় বোরো ধান, ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূতকে নির্বাচনের সময় জানালেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন পিটার হাস ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, গ্রেপ্তার ৬০ সেই কনস্টেবল রাষ্ট্রপতি পদকে ভূষিত ৩৭ শতাংশ শুল্ক স্থগিত চেয়ে ট্রাম্পকে চিঠি ড. ইউনূসের ভোজ্যতেলের লিটারে ১৮ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব, সিদ্ধান্ত মঙ্গলবার গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রতিবাদ আওয়ামী লীগ সমর্থক ৭০ আইনজীবী কারাগারে সারা দেশে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি আরও বাড়বে: প্রেস সচিব বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সব সময় আছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হেফাজতের সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি

পুঁজিবাজার বাঁচানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ কামনা বিনিয়োগকারীদের

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Tuesday, April 23, 2024
  • 96 দেখা হয়েছে

ঢাকা: পুঁজিবাজারে চলছে টানা দরপতন। গত তিন মাস ধরে টানা দরপতন হলেও নিয়ন্ত্রক সংস্থা নিরব আচরন করছেন। ফলে ধারাবাহিক দরপতনে বিনিয়োগকারীরা প্রায় স্বর্বশান্ত। তাদের চোখে-মুখে এখন অন্ধকার। প্রতিদিনই পুঁজিবাজারে রক্তক্ষরণ বাড়ছে। আজ মঙ্গলবার পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে রাজধানীর মতিঝিলস্থ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সামনে মানব বন্ধন কর্মসূচিতে বিনিয়োগকারীরা এভাবেই তাদের ক্ষোভ ও কষ্টের কথা তুলে ধরেন। সংগঠনের সভাপতি মিজানুর রশিদ চৌধুরীর নেতৃত্বে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অন্যান্য নেতারাও বক্তৃতা করেন। তারা পুঁজিবাজার উন্নয়নে বিভিন্ন দাবি-দাওয়া তুলে ধরেন।

একাধিক বিনিয়োগকারীরা বলছেন, বিএসইসি চেয়ারম্যান নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়েই বিনিয়োগকারীদের পুঁজিবাজারে আনা হয়েছে। এখন ধারাবাহিক পতন ঘটিয়ে তাদের স্বর্বশান্ত করা হচ্ছে। এখন ধারাবাহিক পতন ঠেকানো কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেই। পুঁজিবাজার বাঁচানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।

বিনিয়োগকারীরা বলছেন, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করার জন্য নিরাপত্তার আশ্বাস দিলেও এখন পুঁজিবাজারের ক্রান্তিলগ্নে তাদের কার্যকর ভূমিকা নেই। পতন ঠেকানোর লোক দেখানো বৈঠকে করলেও বাস্তবভিত্তিক কোনো দিক-নির্দেশনা নেই। যে কারণে বিশ্বের অন্যান্য দেশের পুঁজিবাজার রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছলেও বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে চললে পতনের মাতম।

বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা ক্ষোভের সুরে বলেন, টানা দরপতনে পুঁজি হারিয়ে অনেকেই নিঃস্ব হয়ে গেছেন; তাই তাঁরা হারানো পুঁজি ফিরে পাওয়ার দাবি জানান। পুঁজিবাজারে ১৯৯৬ ও ২০১০ সালে বড় ধরনের দুটি ধস হয়েছে। কিন্তু ২০২৪ সালে এসে বাজারে যে ধস নেমেছে, তা অতীতের দুই ধসকে হার মানিয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার ব্যর্থতায় এটা হচ্ছে। তাঁদের অভিযোগ, পুঁজি হারিয়ে কোনো রকমে তাঁরা বেঁচে আছেন। অনন্যোপায় হয়ে রাস্তায় নেমেছেন তাঁরা।

বিনিয়োগকারীদের দাবি-দাওয়ার মধ্যে রয়েছে: মার্চেন্ট ব্যাংককে শেয়ারবাজারে অংশগ্রহণ থেকে প্রত্যাহার করা, স্বল্প মূলধনী কোম্পানির আইপি অনুমোদন বন্ধ করা, শেয়ারবাজারের কোম্পানিগুলোর ন্যুনতম ১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড নিশ্চিত করা, জেড ক্যাটাগরি ও এসএমই মার্কেট বলতে কিছু না রাখা, ২০১০ সালের ইব্রাহীম খালেদের রিপোর্ট অনুযায়ী কারসাজিকারিদের শাস্তির ব্যবস্থা করা, জিএমজি এয়ারলাইন্সের প্লেসমেন্ট অর্থ ফিরিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা ইত্যাদি।

সূত্র-দেশ প্রতিক্ষণ

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102