April 2, 2025, 12:01 am
ব্রেকিং নিউজ
আমরা দেশে শান্তি চাই: প্রধান উপদেষ্টা চাঁদ দেখা গেছে,বাংলাদেশে কাল ঈদ ঢাকায় কোনো ধরনের ষড়যন্ত্রের হুমকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় দেখতে চান সারজিস খুলে দেওয়া হলো ঢাকা বাইপাস এক্সপ্রেসওয়ের ১৮ কিলোমিটার টেলিটক গ্রাহকদের সুখবর দিলো সরকার বাংলাদেশ কুরআনের উর্বর ভূমি: ধর্ম উপদেষ্টা ছুটির দিনেও রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংক খোলা রাখার নির্দেশ দুদকের মামলা: সাবেক মন্ত্রী নাসিমের ছেলের যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ অ্যাপার্টমেন্ট বাংলাদেশকে সামরিক সহায়তা দিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মোকাররমে ৫ জামাত চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা পাসপোর্ট নিয়ে সুখবর দিলেন প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা পুলিশের ৪৩ কর্মকর্তাকে বদলি সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন ৩৫ হাজার টাকা করার সুপারিশ আ.লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা কঠোর হাতে দমন করা হবে: নাহিদ গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা আজ আ.লীগের নিবন্ধন বাতিল ও রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি এনসিপির

পঞ্চগড়ে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত, বিপাকে নিম্নআয়ের মানুষ

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Friday, December 27, 2024
  • 31 দেখা হয়েছে

পঞ্চগড় প্রতিনিধি:

পঞ্চগড়ে চারদিন ধরে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। এ নিয়ে তৃতীয়বার মৃদু শৈত্য প্রবাহের কবলে পড়েছে এ জেলা। বিশেষ করে এ জনপদটি হিমালয়ের খুব কাছাকাছি হওয়ায় উত্তর দিক থেকে বয়ে আসা কনকনে হিমেল বাতাসে কারণে তাপমাত্রা ৯ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ওঠানামা করছে। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ। তবে সকালের দিকে দেখা মিলছে সূর্যের ঝলমলে রোদ।

শুক্রবার সকাল ৬ টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসের আদ্রতার পরিমাণ ১০০ শতাংশ ছিল। যা গতকাল সকাল ৯ টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সহকারী কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, শুক্রবার সকাল ৬টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা গতকাল সকাল ৯ টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। টানা চারদিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহে কনকনে শীত অব্যহত রয়েছে। এছাড়াও গত কয়েকদিন ধরে সকালে ও সন্ধ্যার পর হিমেল বাতাস ও কুয়াশা নামে। সামনের দিকে তাপমাত্রা আরও পারে।

এদিকে পৌষের কনকনে ঠান্ডা ও কুয়াশায় আবৃত হয়ে পড়েছে চারদিক। শীতার্ত মানুষেরা তীব্র কষ্টে দিন পার করছেন। বর্তমানে সকালে দিকে রোদেরও দেখা মিললেও তেমন তাপ নেই। দিনমজুর, চা ও পাথর শ্রমিক শ্রেণির এই মানুষেরা শীতের তীব্রতায় কাজও করতে পারছেনা। ফলে আয় কমেছে তাদের। এসব কারণে এ জেলার শীতার্ত ও ছিন্নমূল মানুষের রাত কাটে এখন অসহনীয় দুর্ভোগে। শীতের একেকটি রাত যেন তাদের কাছে দুঃস্বপ্ন। প্রাকৃতিক এই বৈরিতা থেকে বাঁচতে সমাজের বিত্তবানদের প্রতি সাহায্যের আবেদন অসহায়মুখগুলোর।

তীব্র শীত আর একটানা কুয়াশার কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন শিশু ও বৃদ্ধারা। প্রতিনিয়তই সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা।

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102