July 9, 2025, 11:55 am
ব্রেকিং নিউজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ কারাগারে নকশিকাঁথা শিখে স্বাবলম্বী নারী কয়েদিরা এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা কাকরাইলে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের উপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ শিবির নয়, লাল ব্যাজ ধারণের প্রস্তাব দিয়েছিলেন ছাত্রদলের নাছির ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে সারাদেশে পবিত্র আশুরা পালিত নির্বাচনের আগে অবশ্যই সংস্কার-বিচারের সুরাহা হতে হবে: নাহিদ গত ১৫ বছরে কেমন সাংবাদিকতা হয়েছে, পুনর্মূল্যায়নে জাতিসংঘের সাহায্য চেয়েছে সরকার:প্রেস সচিব বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, সাধারণ ছুটি ঘোষণা সেই সাবেক সহকারী কমিশনার ঊর্মি চাকরিচ্যুত ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার মুজিববাদী সংবিধান ফেলে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: আখতার হোসেন গ্রাহক পর্যায়ে গ্যাস বিলে কর কমল এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘শাটডাউনসহ’ সব কর্মসূচি প্রত্যাহার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ব্যাগে পাওয়া গেল গুলির ম্যাগজিন ইমাম-খতিবদের সুখবর দিলেন ধর্ম উপদেষ্টা খুলনা প্রেসক্লাব থেকে বেরিয়ে শুনি প্রেস সচিব অবরুদ্ধ: ফয়েজ আহম্মদ

অধ্যক্ষের দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে কর্মবিরতি বিক্ষোভ

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Sunday, January 26, 2025
  • 46 দেখা হয়েছে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ মো. মঈনুদ্দিনের দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে কর্মবিরতি, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা।রোববার সকাল ১১টায় এ কর্মসূচি পালিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অধ্যক্ষ মঈনুদ্দিন পটুয়াখালী থেকে নানা অনিয়মের অভিযোগে বদলি হয়ে গত বছর ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এসেছেন। এখানেও তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রকে পরিচালনা করার চেষ্টা করছেন। তার কার্যক্রমে সহযোগিতা না করায় ৮ জন শিক্ষক স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। এছাড়া ৪ জন শিক্ষককে শোকজ করেছেন তিনি। ফলে কেন্দ্রে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রম মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হচ্ছে। যার কারণে শিক্ষক-শিক্ষার্থী অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

এ সময় অধ্যক্ষ মঈনুদ্দিনের অপসারণ দাবি করেছেন আন্দেলনকারীরা। দ্রুত সময়ের মধ্যে অপসারণ করা নাহলে পরবর্তী আন্দোলন গড়ে তোলা হবে জানান তারা।

ডাটা এন্ট্রি কাজের সঙ্গে জড়িত থাকা আবু নাঈম চৌধুরী বলেন, বিগত ৭ বছর ধরে আমি ডাটা এন্ট্রির কাজ করে আসছি। কিন্তু নতুন অধ্যক্ষ আসার পর আমাকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে ফরম বিতরণের কাজে দেওয়া হয়েছে। এতে আমি অনাগ্রহ দেখালে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে বাথরুম পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করার দায়িত্ব দেন।

অধ্যক্ষকে সহযোগিতাকারী হিসেবে পরিচিত ইলেক্ট্রনিক্স বিভাগের প্রশিক্ষক মো. জিয়াউর রহমান বলেন, অধ্যক্ষ এই কেন্দ্রে আসার পর থেকেই আধিপত্য বিস্তার করার চেষ্টা করছেন। তিনি ঢাকা থেকে বিভিন্ন মালামাল কত দামে কোথায় কিনে থাকেন, তা আমার জানা নেই। আমি শুধু তার কথা অনুসারে স্বাক্ষর দিয়েছি।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের চীফ ইন্সট্রাক্টর মো. বাছিরুল আলম, ইন্সট্রাক্টর মো. সাইদুল ইসলাম, মোছাম্মত হোসনা বেগম, ট্রেইনার ফয়সাল আহমেদ সৈকত, মো. জিয়াউর রহমান ও শিক্ষার্থী সৈকত ভুইয়া জয় প্রমুখ।

প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মো. মঈনুদ্দিনের মুঠোফোনে কল দেওয়া হলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে ফোন কেটে দেন।

উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক, কম্পিউটার, মোবাইল সার্ভিসিং, ড্রাইভিংসহ ১৪টি প্রশিক্ষণ বিভাগে ৬শ জন শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102