লতিফুর রহমান রাজু', সুনামগঞ্জ:
১০ জুলাই সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার হাসনাবাজ গ্রামের মসজিদে কাঠাল নিলাম কান্ডে সংঘর্ষে নুরুল, বাবুল, শাহজাহান ও মুখলেছুর রহমান সহ ,৪ জন নিহত হন।
একই উপজেলার পাথারিয়া গ্রামের স্কুল ছাত্রী সাজনা বেগমের বস্তা বন্দি লাশ উদ্ধার হয় গত শনিবার।
২৭ জুন শাল্লা
উপজেলার সাতপাড়া বাজারে দোকান কোঠার দখল নিয়ে সংঘর্ষে ইউপি সদস্য হাবিবুর খুন হন।
৬ এপ্রিল সুনামগঞ্জ শহরের নবীনগর পয়েন্ট ঝগড়া থামাতে গিয়ে ব্যবসায়ী ফারুক আহমেদ খুন হন।
৩১ মে ছাতক উপজেলার দোলার বাজার ইউনিয়নের লক্ষী পাশা গ্রামের জাহির মিয়া তার ছোট ভাইয়ের আঘাতে নিহত হন।
১৫ এপ্রিল ছাতকে গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউনিয়নের ধারণ বাজারে জামাইর হাতে শ্বশুর মকবুল হোসেন খুন হন।
ছাতক উপজেলার গণেশপুর খেয়াঘাটে ২৮ মার্চ রাতে লায়েক মিয়া নামে এক যুবক কে উপুর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে খুন করে প্রতিপক্ষ।
জামালগঞ্জ উপজেলার ভীমখালি ইউনিয়নের মল্লিকপুরে ২৭ মে শনিবার সকালে বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধের জেরে চাচাতো ভাইয়ের দায়ের কোপে জেসমিন বেগম (৩৫) নামের এক নারী খুন হন। তিনি ওই গ্রামের মৃত আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী।
জামালগঞ্জে উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের উত্তর কামলাবাজ (ধানুয়াখালি) গ্রামে ২৯ মে সোমবার রাতে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে বড় ভাইয়ের ধারালো অস্ত্রের আঘাতের ছোট ভাই নুরু মিয়া (৪৭) খুন হন। নিহত নুরু মিয়া ওই গ্রামের মৃত সুলতু মিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র।
জগন্নাথপুরের আশারকান্দি ইউনিয়নের কাঁঠালখাইর গ্রামে ৪ জুন রোববার দুপুরে মামা আজিদ আলীর হাতে আপন ভাগ্নে মুক্তার মিয়া (১৫) খুন হন।
জগন্নাথপুরের সৈয়দপুরে ২৮ এপ্রিল শুক্রবার রাতে দু’পক্ষের গোলাগুলিতে সৈয়দ জামাল মিয়া (৪৫) নামের এক অটো রিক্সাচালক গুলিবিদ্ধ হয়ে খুন হন।
,,২১ এপ্রিল দোয়ারাবাজার উপজেলার সদর ইউনিয়ের মাইজখলা জামে মসজিদে জুতা বদল কে কেন্দ্র করে দু'পক্ষের সংঘর্ষে আবুল কাশেম (২৫) নামের এক মুসল্লি খুন হন। নিহত আবুল কাশেম মাইজখলা গ্রামের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
দোয়ারাবাজার উপজেলার কাটাখালী বাজারে ২৪ এপ্রিল রাতে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে সোহেল মিয়ার হাতে তার বন্ধু তাজুল আলী (৪০) খুন হন। নিহত তাজুল আলী উপজেলার আহমদনগর গ্রামের মৃত আগন আলীর পুত্র। দুই বন্ধু মাদক কারবারে জড়িয়ে পড়েন। মাদক কারবারের লেনদেন নিয়েই মূলত তাদের মধ্যে শত্রুতা তৈরি হয়। এরপর এক বন্ধুর হাতে অপর বন্ধু খুন হন।
তাহিরপুরের শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামে ১৯ জানুয়ারি আপন তিন ভাই মিলে সহোদর নুরুল আমিনকে (৬০) মারধর করেন।
এলোপাতাড়ি মারধরের এক পর্যায়ে নুরুল আমিন মারা যান। নিহত নুরুল আমিন ও ঘাতক তিনজন শ্রীপুর গ্রামের মৃত তাহের আলীর পুত্র।
জমিজমার বিরোধের জের ধরে তিন ভাই মিলে তাদের আপন ভাই নুরুল আমিনকে খুন করে ফেলে।
তাহিরপুর উপজেলার বড়দল দক্ষিণ ইউনিয়নের বড়দল গ্রামের পুরানহাটিতে ২৬ মার্চ রোববার দুপুরে ছোট ভাইয়ের পাথরের আঘাতে আপন বড় ভাই খোরশেদ আলম (৩৮) খুন হন।
১৮ এপ্রিল সাকিব রহমান (২৫) নামের এক যুবককে স্থানীয় একদল লোক পূর্ব বিরোধের জের হাত-পা ভেঙে, নখ তুলে হত্যা করে খুন হন সাকিব রহমান। ণ। সে তাহিরপুর উপজেলার ঘাগটিয়া গ্রামের মুজিবুর রহমানের পুত্র।
দিরাই উপজেলার জগদল ইউনিয়নের কাইতলা বাঁধসংলগ্ন ডোবা থেকে ১০ এপ্রিল সোমবার আলী উসমান হামজা নামের আট বছরের এক শিশুর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত হামজা নতুন জগদল গ্রামের আনোয়ার হোসেনের কনিষ্ঠ পুত্র। শিশু হামজা হত্যাকান্ডের ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে মুজাহিদ ইসলাম নামের এক কিশোরকে গ্রেফতার করা হয়।
৯ ফেব্রুয়ারি ধর্ম পাশা উপজেলার পাইকুরাটি ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামের কবির মিয়াকে তার আপন বড় ভাই সুরুজ মিয়া দা দিয়ে কুপিয়ে খুন করে।