March 23, 2025, 2:42 pm
ব্রেকিং নিউজ
সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন ৩৫ হাজার টাকা করার সুপারিশ আ.লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা কঠোর হাতে দমন করা হবে: নাহিদ গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা আজ আ.লীগের নিবন্ধন বাতিল ও রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি এনসিপির ‘গণমাধ্যমের নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করে সরকার’ এবার ঈদে টানা ৯ দিনের ছুটি ঢাকা থেকেই বাংলাদেশিদের ভিসা দেবে অস্ট্রেলিয়া পুলিশের বিষয়ে ৫ সিদ্ধান্ত সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণ মামলায় গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের ওপর হামলা সমুদ্রে মাছ ধরায় ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা এসআই থেকে ইন্সপেক্টর হলেন ১২৯ কর্মকর্তা দৈনিক যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান জাবির ৯ শিক্ষক, ২৮৯ শিক্ষার্থী ও ৩ কর্মকর্তা-কর্মচারী বহিষ্কার দেশের দীর্ঘতম যমুনা রেলসেতুর উদ্বোধন জাতীয় দলে হামজার জার্সি নম্বর কত, জানা গেল ঈদ উপলক্ষে ডিএমপির ট্রাফিক নির্দেশনা ডিসেম্বরে নির্বাচন, সংস্কার এর মধ্যে করে ফেলতে হবে আবরার হত্যা মামলা:২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল সাত কলেজ নিয়ে হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

সকালে অপহরণ, রাতে মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেলেন ১০ জন

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Thursday, March 28, 2024
  • 84 দেখা হয়েছে

কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার টেকনাফের হোয়াইক্যং রৈক্ষ্যং পাহাড়ে গরু চরাতে গিয়ে অপহরণের শিকার হওয়া শিশুসহ ১০ ভিকটিমকে মুক্তিপণ পেয়ে ছেড়ে দিল পাহাড়ে থাকা অপহরণকারী চক্রের সদস্যরা।

বুধবার রাতে ২ লাখ টাকার বিনিময়ে তাদের মুক্তি দেওয়া হয় বলে জানান তাদের স্বজনরা।

ফেরত আসা ভিকটিমরা হলেন— হোয়াইক্যং ইউনিয়নের করাচিপাড়া এলাকার বেলালের দুই ছেলে জুনাইদ (১২) ও মোহাম্মদ নুর (১০), একই এলাকার লেদুর ছেলে শাকিল (১৫), শহর আলীর ছেলে ফরিদ আলম (৩৫), নুরুল ইসলামের ছেলে আকতার (২৫), নাজির হোসেনের ছেলে ইসমাইল প্রকাশ সোনাইয়া (২৪) ও হোয়াইক্যং রৈক্ষ্যং এলাকার আলী আকবর এর ছেলে ছৈয়দ হোছাইন বাবুল (২৬), কালা মিয়ার ছেলে ফজল কাদেরসহ (৪০) আরো ২ জন।

বুধবার ২৭ মার্চ রাতে টেকনাফের হোয়াইক্যং রৈক্ষ্যং এলাকার ২২ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পশ্চিমে পাহাড় থেকে তাদের ফেরত দেওয়া হয়।

ভিকটিম শাকিলের বাবা লেদু মিয়া জানান, রাতে ২০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ছেলে ফেরত দিয়েছে অপহরণকারীরা। তবে আমাদের পরিবার দিনমজুর হওয়ায় টাকা জোগাড় করতে অনেক কষ্ট হয়েছে। ছেলের সঙ্গে অপহৃত অপরাপর সবাই মুক্তিপণ দিয়ে ফিরেছে।

কাঞ্জরপাড়া এলাকার গ্রামপুলিশ শেখ কবির বলেন, প্রতিদিনের মতো সকালে তারা পাহাড়ে তাদের কাজ করতে যায়। পরে অপহরণকারীরা পাহাড় থেকে এসে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ১০ জনকে নিয়ে যায় বলে শুনেছি। তাদের আস্তানায় পৌঁছার পরে ভিকটিমদের প্রত্যেকের পরিবারে মোবাইল করে মুক্তিপণ দাবি করে খবর পাঠান। পরে রাতে মুক্তিপণ দিয়ে ফেরত আসেন সবাই।

হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী জানান, হ্নীলা হোয়াইক্যং এলাকার মানুষ বেশিরভাগ পাহাড়ে চাষাবাদ করে তাদের জীবন সংসার চালায়। তারা যদি চাষাবাদ বা গরু দেখতে গেলে অপহরণ হয়ে যায়; তা হলে মানুষ কি করে বাঁচবে। অপহরণকারীদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি।

হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ শাহাদাত জানান, উদ্ধার ভিকটিমদের স্বীকারোক্তিমতে অপহরণকারীদের শনাক্ত ও আটক করতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102