January 24, 2025, 9:17 am
ব্রেকিং নিউজ
ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ভূমিকম্প অনুভূত সাংবাদিকদের বিমা সহায়তায় আনা যায় কি না, বিবেচনা করছে কমিশন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পেলেন যারা আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ভাবছে কমিশন: ইসি মাছউদ সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা শপথের আগেই ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা চাকরিহারা সংবাদকর্মীদের চাকরিতে পূণর্বহাল করার দাবি: জি এম কাদের জামিন পেলেন কারাগারে থাকা বিডিআরের ২০০ জওয়ান মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ সুইজারল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ১০০ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেওয়ার ঘোষণা ইজতেমার ৭০ ভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন: ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার প্রাথমিকের শিক্ষকদের বদলি শুরু ২০ জানুয়ারি প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি রাজশাহীর সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক এবি পার্টির নতুন চেয়ারম্যান মজিবুর মঞ্জু, জেনারেল সেক্রেটারি ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নতুন দায়িত্ব পেলেন মাওলানা মামুনুল হক ঢাকায় ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত হয়ে এলেন ট্রেসি অ্যান

বাংলাদেশিদের আনাগোনা কম,বিপাকে কলকাতার ব্যবসায়ীরা

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Thursday, December 5, 2024
  • 24 দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:পশ্চিমবঙ্গে রাজধানী কলকাতার মারকুইস স্ক্রিটকে বলা হয়ে থাকে মিনি বাংলাদেশ। কারণ বাংলাদেশ থেকে যারা কলকাতা যান, সেখানেকার হোটেলেই ওঠেন। বাংলাদেশি পর্যটকদের কথা মাথায় রেখেই সেখানকার ব্যবসা গড়ে উঠেছে।তবে ৫ আগস্টের পর থেকে সেখানে বাংলাদেশি পর্যটক যায় না বললেই চলে। সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগস্ট মাস থেকেই সেখানকার চিত্র বদলে গেছে। ফ্রি স্কুল স্ট্রিট, মারকুইস স্ট্রিট মিলিয়ে প্রায় ২০০-র বেশি হোটেল রয়েছে মিনি বাংলাদেশে। এখন বাজার মন্দা।

আফসার মালিক নামে হোটেল ব্যবসায়ী বলেন, ‘ব্যবসার ভীষণ খারাপ হাল। গত সেপ্টেম্বর থেকেই এখানে বাংলাদেশিদের আনাগোনা কমে গিয়েছে। ৪০ টা রুম আমাদের। ১০-১৫ টার বেশি রুম ভর্তি থাকে না।’

হোটেল গুলিস্তানের মালিক দুষছেন টুরিস্ট ভিসা তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তকে। তিনি বলেন, ‘টুরিস্ট ভিসা উঠে যাওয়ার পর থেকে কাস্টমার অনেকটাই কমে গিয়েছে। আমাদের ব্যবসার বেশিরভাগটাই চলে বাংলাদেশি নাগরিকদের নিয়ে। এখন মেডিকেল ভিসা যারা পাচ্ছেন, তারাই এখানে আসছেন। কিন্তু তাতে পোষাচ্ছে না। কারণ এত হোটেল। সেই সংখ্যায় মানুষ খুব কম।’

শোচনীয় অবস্থা শুধু যে হোটেলমালিকদের, তা নয়। সমস্যার ছবি স্পষ্ট বিভিন্ন রেস্তোরাঁয়। একটি নামবরা রেস্তোরাঁর ওই অঞ্চলে ব্যবসা গত এক যুগ ধরে। মালিক বলেন, ‘এমন মন্দা এই প্রথম দেখছি। এর আগেও নানা সময় পরিস্থিতি খারাপ হয়েছে। কিন্তু এতটা নয়।’ বাংলাদেশি স্টাইলে রান্নাবান্না থেকে সেখানকার সংস্কৃতিকে অনুকরণ করেও বেশ কিছু রেস্তোরাঁ এই অঞ্চলে গড়ে উঠেছে। তাদের দাবি, ‘আইটেমের সংখ্যা কমে গিয়েছে, রান্না করে লাভ হয় না। যে কয়জন কাস্টমার আসেন, সাধারণ খাবারই বেশি খান।’

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102