January 24, 2025, 9:59 am
ব্রেকিং নিউজ
ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ভূমিকম্প অনুভূত সাংবাদিকদের বিমা সহায়তায় আনা যায় কি না, বিবেচনা করছে কমিশন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পেলেন যারা আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ভাবছে কমিশন: ইসি মাছউদ সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা শপথের আগেই ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা চাকরিহারা সংবাদকর্মীদের চাকরিতে পূণর্বহাল করার দাবি: জি এম কাদের জামিন পেলেন কারাগারে থাকা বিডিআরের ২০০ জওয়ান মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ সুইজারল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ১০০ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেওয়ার ঘোষণা ইজতেমার ৭০ ভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন: ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার প্রাথমিকের শিক্ষকদের বদলি শুরু ২০ জানুয়ারি প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি রাজশাহীর সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক এবি পার্টির নতুন চেয়ারম্যান মজিবুর মঞ্জু, জেনারেল সেক্রেটারি ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নতুন দায়িত্ব পেলেন মাওলানা মামুনুল হক ঢাকায় ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত হয়ে এলেন ট্রেসি অ্যান

দুর্নীতি মামলায় খন্দকার মোশাররফ খালাস

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Sunday, December 1, 2024
  • 24 দেখা হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক:
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় খালাস পেয়েছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির জৈষ্ঠ সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। রোববার (১ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮ এ রায় দেন।

রায়ের পর্যবেক্ষণে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১-এর বিচারক আবুল কাশেম জানান, দুদক মামলায় অর্থ পাচারের কোনো সঠিক প্রমাণ আদালতে উপস্থাপন করতে পারেনি। আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ বলেন, এটি ছিল রাজনৈতিক প্রতিহিংসার মামলা। মামলার কারণে ড. খন্দকার মোশাররফকে জেলে যেতে হয়েছিল। কিন্তু অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত তাকে খালাস দেন।

এর আগে, গত ২২ আগস্ট মানি লন্ডারিংয়ের একটি মামলাতেও খালাস পেয়েছিলেন ড. খন্দকার মোশাররফ। আদালত জানিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

২০১৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি দুদকের পরিচালক নাসিম আনোয়ার বাদী হয়ে রমনা থানায় ড. খন্দকার মোশাররফের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলাটি করেছিলেন। একই বছরের ১৪ আগস্ট দুদক তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর আদালত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন। বিচার চলাকালে ৯ সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন।

দুদকের অভিযোগ ছিল, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকাকালে ড. খন্দকার মোশাররফ ও তার স্ত্রী বিলকিস আক্তার হোসেনের যৌথ নামে যুক্তরাজ্যের লয়েড টিএসবি অফশোর প্রাইভেট ব্যাংকে ৮ লাখ ৪ হাজার ১৪২.৪৩ ব্রিটিশ পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯ কোটি ৫৩ লাখ ৯৫ হাজার ৩৮১ টাকা) জমা করেন। এই অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছিল।

এর আগে গত ২৮ নভেম্বর অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, তার ছেলে খন্দকার মাহবুব হোসেন ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক লাইন ডিরেক্টর ডা. মাহবুবুর রহমানকে খালাস পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক আবুল কাশেমের আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাসের এ রায় দেন।

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102