January 21, 2025, 8:38 am
ব্রেকিং নিউজ
সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা শপথের আগেই ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা চাকরিহারা সংবাদকর্মীদের চাকরিতে পূণর্বহাল করার দাবি: জি এম কাদের জামিন পেলেন কারাগারে থাকা বিডিআরের ২০০ জওয়ান মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ সুইজারল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ১০০ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেওয়ার ঘোষণা ইজতেমার ৭০ ভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন: ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার প্রাথমিকের শিক্ষকদের বদলি শুরু ২০ জানুয়ারি প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি রাজশাহীর সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক এবি পার্টির নতুন চেয়ারম্যান মজিবুর মঞ্জু, জেনারেল সেক্রেটারি ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নতুন দায়িত্ব পেলেন মাওলানা মামুনুল হক ঢাকায় ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত হয়ে এলেন ট্রেসি অ্যান কোম্পানি পর্যায়ে গ্যাস কেনাবেচা হবে মিটারে বাংলাদেশের ১০ জেলায় শৈত্যপ্রবাহ বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো মানবদেহে ‘ব্যাট-রিওভাইরাস’ শনাক্ত থাইল্যান্ডে নেওয়া হলো ছাত্র আন্দোলনে আহত আশরাফুলকে কোনো দল-গোষ্ঠী-ব্যক্তিকে সহযোগিতা করতে মাঠে নামিনি: সিইসি

চট্টগ্রাম আদালতের ১,৯১১ মামলার নথি গায়েব, থানায় জিডি

রিপোর্টারের নাম:
  • আপডেট টাইম Monday, January 6, 2025
  • 24 দেখা হয়েছে

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:

চট্টগ্রাম আদালতে সরকারি আইনজীবীর বারান্দা থেকে ১ হাজার ৯১১টি মামলার কেস ডকেট বা সিডি উধাও হয়ে গেছে। এ ঘটনায় রোববার থানায় সাধারণ ডায়রি করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, আদালতের অবকাশকালীন ছুটির কারণে গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মহানগর পিপি কার্যালয় বন্ধ ছিল। কেস ডকেটগুলো এ সময়ের মধ্যে উধাও হয়েছে। সোমবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার মো. রইছ উদ্দিন বলেন, কেস ডকেট হারানোর বিষয়ে থানায় একটি জিডি হয়েছে। সেটি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রোববার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মফিজুল হক ভুঁইয়া কেস ডকেট উধাওয়ের ঘটনায় নগরীর কোতোয়ালী থানায় জিডি করেন।

জিডিতে তিনি উল্লেখ করেন, চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কার্যালয়ে ২৮ থেকে ৩০টি আদালতের কেস ডকেট রক্ষিত ছিল। জায়গা-স্বল্পতার কারণে ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে পিপি কার্যালয়ের সামনের বারান্দায় প্লাস্টিকের বস্তায় ১ হাজার ৯১১টি মামলার কেস ডকেট পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় রাখা ছিল। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে কেস ডকেটগুলো হারিয়ে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সেগুলো পাওয়া যায়নি।

এদিকে উধাও হওয়া কেস ডকেটগুলোর মধ্যে হত্যা, মাদক, চোরাচালান, বিস্ফোরণসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলা রয়েছে। এসব কেস ডকেট বিচারিক কাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নথি না থাকলে অপরাধ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে যাবে বলছেন আইনজীবীরা।

তবে পিপি মফিজুল হক ভুঁইয়া যুগান্তরকে বলেন, উধাও বা হারানো কেস ডকেটগুলো জুডিশিয়াল নথি নয়। এতে বিচার কাজে কোনো ধরণের বাধা সৃষ্টি হবে না।

তিনি আরও বলেন, কেস ডকেটগুলো আমাকে কেউ বুঝিয়ে দেয়নি বা আমি বুঝে নেইনি। বারান্দায় বস্তাটি না থাকায় আমি নিজ থেকেই সবাইকে জানিয়েছি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করার কথা রয়েছে।

শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও খবর...
themesba-lates1749691102